২০ জুলাই, ২০১৮
বিদেশে পড়েলেখা করার দরুণ আমি আর আমার বর দুজনই কিছু নির্দিষ্ট জীবনদৃষ্টি নিয়ে চলি। তাঁর মধ্যে একটা হল নিতান্ত প্রয়োজন না হলে অন্যের শরণাপন্ন না হওয়া। আমাদের দুজনে ছোট্ট সংসার। দুজনই কাজের দরুন ব্যস্ত থাকি, রুটিনের কোন ঠিক নেই। এমতাবস্থায়, দুজনের কাজ করে দেয়ার জন্য ২৪ ঘন্টার কাজের লোক রাখা আমার কাছে অযৌক্তিক এবং কিছু ক্ষেত্রে অমানবিক মনে হয়। আমরা দুজন নিজেরা ঘর গুছাই, নিজেরা বাজার-সদাই করি, রান্না করি এবং নিজেরা বাসন ধুই। কেবল সপ্তাহে মাঝে মাঝে এক আপা এসে কাপড় ধুয়ে দেন ও ঘর মুছে দেন। আর আমি, আমার বড় সারাজীবন একাডেমিয়া নিয়েই ছিলাম, পাকা গৃহিণী বা গৃহস্থের মত ম্যানেজ করার অভ্যাস বা দক্ষতা নেই।
এই আমাদের জীবন। এমন পরিস্থিতিতে কাজ, দাম্পত্য ও নিজ নিজ মাবাবা ভাই-বোনের প্রতি দায়িত্ব পালন করে খুব বেশী সামাজিকতা করে উঠতে পারি না। নতুন সংসারের নানা সীমাবদ্ধতা থাকে। অন্তত এখন বড় আকারের (৪০-৫০-৬০ জনের) খাবার নিজে রান্না করার) দাওাতের ব্যবস্থা করার কাঠামোগত ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা আমার আছে বলাটা আস্পর্ধা হবে। আর দাওয়াত দিলেও ভালোবাসা দেখানো হয়, এটা আমি মানি না।
কিন্তু তা সত্ত্বেও, যারা যারা দেখা হলেই এবং ফোনে কথা বলতে গেলেই অবধারিতভাবে শুনিয়ে দেয় যে, ‘আমি কিপটা, আমার হাত দিয়ে টাকা খরচ হয় না, তাই আমি দাওয়াত দিতেই চাই না, আমি খালি মুখে কথা বলি, উপহার-টুপহার দেই না” – তখন ভাবি, কেন? এসব কথা একবার বললে মজা হয়, দুষ্টুমি হয়। কিন্তু ৪ বার ৫ বার ৬ বার বললে তা হয় অপমান। নিজের কাছের মানুষদের কাছ হেকে এমন কথা শুনে শুনে আমি এখন ভাবি, আমাদের মত নতুন দম্পতিকে উতসাহ-উদ্দীপনা না দিয়ে বরং অভিযোগ করা হলে তাতে কী লাভ? কি সুখ এতে? তারা অনেক কামায়, তাদের বাসায় ৩-৪টা কাজের লোক, তাই বলে আমাকেও পাল্লা দিতে হবে?
কোন একদিন আমিও করব। কিন্তু আজ করছিনা কেন বলে যারা খোটা দিচ্ছে, সেদিন তাদের মুখের ওপর কথা শোনাতে পারব না বোধ হয়। মাবাবার কাছ থেকে এই অভদ্রতাটা শিখিনি। নিজে থেকে শিখতে পারি নি। পারা উচিৎ ছিল হয়ত।
Quando isso se torna cada vez menos frequente, a disfunção é considerada moderada.
Use the medicine exactly as directed.
No obstante, también pueden necesitarse tratamientos y otros tratamientos más directos.
Finasteride belongs to a group of medicines called Type II 5-alpha reductase inhibitors.